ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা! উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ডাবের পানি। কোষ্ঠকাঠিন্য ত্বকের যত্নে ও অন্যান্য।হাজারো রোগ থেকে মুক্তি দেবে ডাবের পানি।

 

---------------------------------------

 

ডাব একটি সাধারণ ফল, যা সারা বছর সব জায়গায় পাওয়া যায়। ফলটি কচি অবস্থায় সবুজ এবং পরিপক্ব অবস্থায় হলদেটে ভাব ধারণ করে। এই ফলটি কদর সবচেয়ে বেশি গ্রীষ্মকালে। কারণ এ সময় প্রচন্ড গরমে তৃষ্ণা মেটাতে মানুষ ডাবের পানি পান করে থাকেন। তবে আপনি কি জানেন, তৃষ্ণা মেটানোর পাশাপাশি ডাব ছয়টি রোগও নিরাময় করে থাকে। চলুন এবার তা জেনে নেওয়া যাক। ১. ডাবের পানির প্রাকৃতিক মিনারেলস শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং সেই সাথে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, পাশাপাশি অন্যান্য কার্ডিওভ্যসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমে।

২. প্রতিদিন অন্তত এক গ্লাস ডাবের পানি পান করার ফলে বুকজ্বালা, হজম সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেট ফাঁপার সমস্যা দূরে থাকে। খাবার হজমে সহায়তা করে হজম সংক্রান্ত সকল সমস্যা দূর করে ডাবের পানি। ৩. ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিং করছেন? তাহলে অন্যান্য পানীয়ের মধ্যে বেছে নিন ডাবের পানি। যেকোনো ফলের জুসের চাইতে বেশি কার্যকরী এই ডাবের পানি। কারণ ডাবের পানিতে বিন্দুমাত্র ফ্যাট নেই।
৪. রিবোফ্লেবিন, নিয়াসিন, থায়ামিন এবং পেরিডক্সিন সমৃদ্ধ ডাবের পানি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা করে। এছাড়া ডাবের পানির অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যকটেরিয়াল উপাদান বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের আক্রমণ থেকেও রক্ষা করতে সহায়তা করে। এছাড়া ডাবের পানি খাবার হজমে বিশেষভাবে সহায়ক। এতে করে বদহজমের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা নিয়মিত ডাবের পানি পান করার অভ্যাসে সহজেই দূর করা সম্ভব। ৫. ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্যকরী মিনারেল যেমন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম। এই মিনারেলসমূহ কিডনির বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে ।
৬. ডাবের পানি ত্বকের জন্য বিশেষভাবে কার্যকরী। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে নানা সমস্যা যেমন ব্রণ, মেছতা, ছোপ ছোপ দাগ, উজ্জ্বলতা হারানো, ত্বকের ইনফেকশন এইসব সমস্যা দূর কর হয়। পানের পাশাপাশি ত্বকে সরাসরি ডাবের পানি ব্যবহারও অনেক উপকারী।
ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা!
ডাব একটি সুস্বাদু ফল। ডাবের পানির উপকারিতা তো রয়েছে কিন্তু তুলনামুলক অপকারিতা নাই বললে চলে। ডাবের এর ইংরেজি নাম (Coconut) বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Cocos nucifera. ডাব বা নারিকেল বাংলাদেশের অন্যতম একটি অর্থকরী ফসল। উপকারিতা দিক থেকে ডাবের পানি অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। বাংলাদেশের সর্বত্রই নারিকেল গাছ জন্মায়। তবে উপকূলীয় জেলাসমূহে বিশেষ করে খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ভোলা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর ও যশোর জেলায় নারিকেলের উৎপাদন বেশি হয়।
ডাবের উপকারিতা পুষ্টিগুণ
প্রতি ১০০ গ্রাম নারকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন আছে। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে।
একটি সাধারণ কচি ডাবে আকারভেদে ২শ’ থেকে ১হাজার মিলিলিটার পানি থাকতে পারে। কেননা ডাবের ৯৫ শতাংশই পানি। আর সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও অন্যান্য লবণের পরিমাপ স্থানভেদে একেক রকম। তবে সাধারণভাবে এক লিটার ডাবের পানিতে পটাশিয়াম আছে ৩৫ থেকে ৮২ মিলিমোল, সোডিয়াম ০.৭ থেকে ০.৯ মিলিমোল ও শর্করা ১.২ থেকে ২.৮ মিলিমোল। আর এক লিটার স্যালাইনে পটাশিয়ামের পরিমাণ ২০ মিলিমোল, সোডিয়াম ৭৫ মিলিমোল ও শর্করা ৭৫ মিলিমোল। ডাবের পানির উপকারিতা
গবেষণায় দেখা গেছে যে পলিনেশিয়া ও শ্রীলঙ্কায় যেখানে প্রধান খাবার হলো নারিকেল সেখানেকার মানুষের কোলেস্টেরল বা হার্টের সমস্যা অনেক কম। এর কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে নারিকেলে যে ফ্যাটি এসিডের চেইন গুলো আছে সেগুলো কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে। এমনকি কিছু কিছু নারিকেলে লরিক এসিড পাওয়া গেছে যা মায়ের দুধে থাকে। ডাবের পানিতে খনিজ লবণ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাসের উপস্থিতিও উচ্চমাত্রায়। এসব খনিজ লবণ দাঁতের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। দাঁতের মাড়িকে করে মজবুত। অনেকের দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। মাড়ি কালচে লাল হয়ে যায়। হাসি বা কথা বলার সময় তা দেখা যায়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ দেবে খনিজ লবণ। পাশাপাশি হাড় মজবুত থাকলে হাঁটাচলাও হয় আত্মবিশ্বাসী ধরনের।
ডাবের পানি প্রাকৃতিক ভাবেই স্যালাইন ওয়াটারের কাজ করে। সমুদ্র উপকূলে বা রোদে যাঁরা কাজ করেন তাঁরা দিনে দু’-তিনটি ডাবও খেতে পারেন।
ডাবের পানি নিয়মিত পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। ডাবের পানি শরীরে পানিশূন্যতা দূর করে দেহে পানির ভারসাম্য বজায় রাখে।
ডাবের পানিতে উপকারী উৎসেচক থাকায় তা হজম অত্যন্ত সাহায্য করে। অনেকেরই ভারী কিছু খাওয়ার পর ডাবের পানি উপকারি। ইউরিন ইনফেকশন দূর করে এবং কিডনির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ডাবের পানি শরীরে পানির ভারসাম্য রাখে। তাই ক্ষতিকর খাবারের বদলে ডায়েটে রাখুন ডাবের পানি। ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, সোডিয়াম রয়েছে। তাই শরীরে এই সব খনিজের অভাব রুখে দিতে পারে ডাবের পানি।
ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে মূত্রবর্ধক উপাদান। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কারে সাহায্য করে। ডাবের পানি রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। ডাবের পানি ত্বকের তৈলাক্ততা, ব্রণ এবং রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে। ব্যায়াম করার পর এক গ্লাস ডাব পানি শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
ডাবের পানি শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে না দিয়ে তারুণ্য ধরে রাখে। দাঁতের মাড়ির রোগ এবং ঠান্ডা লাগা থেকে প্রতিরোধ করে এই যাদুকরী পানীয়।
প্রতিদিন এক কাপ ডাবের পানি পান করলে ত্বককে আর্দ্র থাকে। এটি ব্রণের সমস্যা কমায়। ক্লান্তি দূর করে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হজম ক্ষমতা বাড়ায় ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। ডাবের পানি পানে বুকের জ্বালাপোড়া বন্ধ হয়।
ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে আঁশ। এটি হজমে বেশ সাহায্য করে। নিয়মিত নারকেলের পানি পান করলে গ্যাসট্রিকের সমস্যা কমায়।
নারকেলের পানি শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্টে সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করে।
ডায়রিয়া বা কলেরা রোগীদের ঘনঘন পাতলা পায়খানা ও বমি হলে দেহে প্রচুর পানি ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি দেখা যায়। ডাবের পানি এই ঘাটতি অনেকাংশেই পূরণ করতে পারে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কিডনি সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধ হয়৷ আয়রনও রয়েছে ডাবের পানিতে যথেষ্ট পরিমাণে।
রক্ত তৈরি করার জন্য আয়রন হলো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত তৈরি হলে প্রতিটি অঙ্গ হবে বেশি শক্তিশালী, ফলে কর্মশক্তিও বাড়বে। দেহে আয়রনের পরিমাণ ঠিক থাকলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ।
এই গরমে ছোট-বড় সবারই দেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এতে ত্বকে ফুটে ওঠে লালচে কালো ভাব। ডাবের পানি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে শরীরকে রাখে ঠান্ডা। তারুণ্য ধরে রাখতে এর অবদান অপরিহার্য। ডাবের পানি যেকোনো কোমল পানীয় থেকে অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ। কারণ, এটি সৌন্দর্যচর্চার প্রাকৃতিক মাধ্যম ও চর্বিবিহীন পানীয়। ডাবের পানি মিষ্টি হওয়া সত্ত্বেও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী প্রস্রাবের বিভিন্ন সমস্যায় ডাবের পানি পানে উপকার পাওয়া যায়। মুখে জলবসনন্তের দাগসহ বিভিন্ন ছোট ছোট দাগের জন্য সকাল বেলা ডাবের পানি দিলে দাগ মুছে এবং মুখের লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা বাড়ে। গ্লুকোজ স্যালাইন হিসেবেও ডাবের পানি ব্যবহৃত হয়। ডাবের পানিতে উল্লেখযোগ্য কোনো পুষ্টি না থাকলেও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ডাবের পানির অপকারিতা
ডাবের জলের উপকারিতা সকলেই জানে। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য ডাবের জল যেমন উপকারী, তেমনই উজ্জ্বল ত্বকের জন্যও উপকারী ডাবের জল। ফুটিফাটা রোদে হঠাৎ স্বস্তি দিতেও ডাবের জলের তুলনা নেই। তবে শুধু উপকারিতাই নয়, ডাবের জলের রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতও। জেনে নিন ডাবের জলের এমনই কিছু অপকারিতা-
ক্যালরি বাড়ায় ডাবের জল- যারা ওজন কমাতে চান তাদের ডাবের জল বেশি না খাওয়াই ভাল। কারণ, ডাবের জল শরীরে ক্যালরির মাত্রা বাড়ায়।
অন্যান্য স্বাস্থ্যকরা পানীয় বা ফলের রসের তুলনায় ডাবের জলে চিনির পরিমান কম থাকে। তবুও ডাবের জল খেলে নিমেষে বেড়ে যায় ক্যালরি।
রক্তে শর্করা মাত্রা বাড়ায় ডাবের জল- ডাবের জলে চিনির পরিমান কম থাকলেও কার্বহাইড্রেট ও ক্যালরি অধিক মাত্রায় থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই ডাবের জল প্রতিদিন খাওয়া উচিত্ নয়। ডায়বেটিস থাকলে ডাবের জল এড়িয়ে যাওয়াই উচিত্।
রক্তাচাপ বাড়িয়ে দেয় ডাবের জল-শুনতে অদ্ভুত লাগলেও ডাবের জলে প্রচুর পরিমানে থাকা সোডিয়াম রক্তাচাপ বাড়িয়ে দেয়। তাই যাদের রক্তচাপ স্বাভাবিক ভাবেই বেশি তাদের ডাবের জল প্রতিদিন খাওয়া উচিত্ নয়।
তবে হঠাত্ রক্তচাপ বা রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে বা ডিহাইড্রেশন হয়ে শরীর খারাপ লাগলে অত্যন্ত উপকারী ডাবের জল।
ডাবের ভেতরের সুমিষ্ট পানীয় যুগ যুগ ধরে সবচেয়ে উত্তম ও পুষ্টিগুণে ভরপুর প্রাকৃতিক পানীয় হিসেবে মানুষের কাছে স্থান পেয়ে আসছে। অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতায় পূর্ণ মানুষের প্রতি স্রষ্টার দেওয়া এই দারুণ উপহার। কৃত্রিম কোমল পানীয়ের তুলনায় এ যেন এক জাদুর পানি!
নিয়মিত ডাবের পানি পান করে সবারই তাই এর বিভিন্ন উপকারিতা লাভ করা উচিত। তবে কিডনির জন্য ডাবের পানি আশীর্বাদ হলেও উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম থাকায় কিডনি রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই যাদের কিডনিতে পাথর আছে বা ডায়ালাইসিস চলছে এমন রোগীদের ডাবের পানি পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রিয় পাঠক, আপনিও কলিকাতা হারবাল ডটকমের অনলাইনের নিয়মিত লেখক হিসেবে অংশ হয়ে উঠুন। লাইফস্টাইল বিষয়ক ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, নারী, ক্যারিয়ার, পরামর্শ, খাবার, রূপচর্চা ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ ইনবক্স করুন- আমাদের ফেসবুকে প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে। আমাদের কলিকাতা হারবাল এর ওয়েবসাইটে।
দীর্ঘ 2000 সাল থেকে আমাদের মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল এর পেইজের পথ চলা আপনাদের ভালোবাসা অনুপ্রেরণায় সার্বিক সহযোগিতা আমাদের কাম্য। আমরা আপনাদেরকে স্বাস্থ্য সচেতনতা রোগ-ব্যাধি বিভিন্ন স্বাস্থ্য টিপস উপর সব সময় দেখা এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি আপনাদের ভালবাসায় অনুপ্রেরণায় আজকে আমরা এত দূরে যেতে পেরেছি এবং আরো অনেক দূর পর্যন্ত যাবো আপনাদেরকে নিয়ে। ইনশাআল্লাহ আপনাদের স্বাস্থ্য রোগের অভিযোগ-পরামর্শ একান্ত কামনা করি সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আপনাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। এবং শুভ কামনা আপনাদের সাথে আছি আমি ডাক্তার হাফেজ ক্বারী মোঃ মাহাবুবুর রহমান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মোহাম্মদপুর কলিকাতা হারবাল এর চেয়ারম্যান হারবাল গবেষক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ এর ঠিকানা। মোহাম্মদপুর বিআরটিসি বাস স্টান্ড আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেট দ্বিতীয় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা 1207 ফোন করুন এই নাম্বারে 01971198888উক্ত নাম্বারে ইমু খোলা আছে যাদের যখন প্রয়োজন হবে আমাকে ইমুতে ফোন দিবেন এবং আপনাদের সমস্যাগুলো আমাকে খুলে বলবেন আমি আল্লাহর রহমতে আপনাদের কে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিব ইনশাআল্লাহ।
http://www.kolikataherbalcare.com/





সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top