যৌনমিলনে পাবেন অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কামনা বাড়ায়, রক্তচাপ কমায়, নারীর মূত্রাশয় নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ১) সপ্তাহে দু`দিন যৌনমিলন পুরুষদের

------------

যৌনমিলনে পাবেন অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কামনা বাড়ায়, রক্তচাপ কমায়,

নারীর মূত্রাশয় নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

১) সপ্তাহে দু`দিন যৌনমিলন পুরুষদের
হার্ট অ্যাটাকের
সম্ভাবনা বহুলাংশে কমিয়ে দেয়। ২) যৌনমিলন
ব্যথা উপশমে অব্যর্থ।
যৌনমিলনের সময়
অর্গাসমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন
ক্ষরণের মাত্রা পাঁচ
গুণ বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গেই শরীর
এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা ব্যাথা কমিয়ে দিতে
গুরুত্বপূর্ণhttp://www.kolikataherbalcare.com/
ভূমিকা নেয়।
৩) নিয়মিত যৌনমিলন শরীরে IGA
অ্যান্টিবডির সংখ্যা
বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে
অপরিহার্য্য। ৪) সহবাস ক্লান্তি দূর করে।
মানসিক
শান্তি তৈরি করে।
৫) যৌনমিলনের পরবর্তী ঘুম আরাম ও
শান্তির হয়। যা
সার্বিক ভাবে শারীরিক সুস্থতা
বৃদ্ধি করে। ৬) প্রত্যেকবার যৌনমিলনের ফলে
অন্তত
পক্ষে ৮০ ক্যালরি
করে ক্ষয় হয়। ফলে ওজন ঝরানোর জন্য
মোক্ষম পদ্ধতি
সহবাস।http://www.kolikataherbalcare.com/
৭) যৌনমিলন চলাকালীন ডিহাইড্রোএপিএন্
ড্রোস্টেরন
নামের একটি হরমোন ক্ষরিত হয়। এই হরমোন
রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে
সঙ্গে বিভিন্ন কোষ-কলাকে
মেরামত করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায়। ৮) সহবাসের
সময় হৃদস্পন্দনের হার
বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীরের
বিভিন্ন অঙ্গে ও কোষে রক্ত সঞ্চালনের
মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
৯) সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত
টেস্টোস্টেরনের ফলে যৌনমিলন তৃপ্তি দায়ক হয়
এটা সবারই
জানা। কিন্তু
অনেকেরই জানা নেই টেস্টোটেরন একই
সঙ্গে হাড় মজবুত
করে, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে,
হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে। মহিলাদের ক্ষেত্রে
এই সময়
অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন
ক্ষরণ হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে, এবং
গন্ধ নিয়ন্ত্রণ করে।
১০) সপ্তাহে অন্তত তিনবার যৌন মিলন
বাহ্যিকভাবে আপনার বয়স দশ বছর কমিয়ে দিতে
পারে।http://www.kolikataherbalcare.com/
সহবাসের সময়
শরীরে অক্সিটোসিন, এন্ডোরফিন জাতীয়
মলিকিউলস ক্ষরণ
বৃদ্ধি পায়। ক্ষতিগ্রস্থ ত্বক কোষ
গুলিকে মেরামত করতে পারে এই মলিকিউলস গুলি।
এছাড়া এই সময় যৌন মিলন
চলাকালীন যে গ্রোথ হরমোন ক্ষরিত হয় তা
চামড়ার কুঞ্চন
প্রতিরোধ করে। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি
করে। ত্বক চকচকে করে।
অধিক যৌনমিলনে বাড়ে নারীর স্মৃতিশক্তি
অধিক যৌনমিলনে নারীর স্মৃতিশক্তি বেড়ে যায়। নতুন এক গবেষণায় এ কথাই প্রমাণিত হয়েছে। কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী গবেষণাটি চালান।http://www.kolikataherbalcare.com/
নারী-পুরুষের যৌন মিলনের ফলে নারীদের মস্তিষ্কে কী প্রভাব পড়ে সে সম্পর্কিত একটি গবেষণায় দেখা যায়, বেশি বেশি যৌন মিলনের ফলে বিমূর্ত শব্দ মনে রাখার ক্ষেত্রে নারীদের মস্তিষ্কের সক্ষমতা বেড়ে যায়।
গবেষণায় তারা হিপ্পোক্যাম্পাসের স্নায়ু কোষগুলোর বৃদ্ধিতে যৌনতার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেয়েছেন। হিপ্পোক্যাম্পাস হলো মানব মস্তিষ্কের সেই এলাকা যেখান থেকে মানুষের আবেগ, স্মৃতি এবং স্নায়বিক পদ্ধতি নিয়ন্ত্রিত হয়।
গবেষণার জন্য তারা ৩০ বছরের কম বয়সী ৭৮ জন বিষমকামী নারীকে একটি স্মৃতি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আহবান জানান।
এতে লোকের চেহারা এবং অন্যান্য অংশ সংশ্লিষ্ট কিছু বিমূর্ত শব্দ দিয়ে তাদের স্মৃতি পরীক্ষা করা হয়। তাদেরকে নিজেদের গড় গ্রেড পয়েন্টের রেকর্ড রাখার জন্য একটি প্রশ্নপত্রও সম্পন্ন করতে দেওয়া হয়। যেখানে তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ করেন কিনা সে সম্পর্কেও জিজ্ঞেস করা হয়।
গবেষণাটির ফলাফলে দেখা গেছে, যে নারীরা প্রায়ই যৌন মিলন করেন তারা বিমূর্ত শব্দগুলো স্মরণে সবচেয়ে বেশি সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। তবে কারো চেহারা মনে রাখার ক্ষেত্রে যৌনতা তাদের সক্ষমতা বাড়িয়েছে বলে প্রমাণিত হয়নি।
যৌন মিলনের যে ৬টি বিস্ময়কর উপকারিতা আপনি সম্ভবত জানেন নাhttp://www.kolikataherbalcare.com/
যদিও আমরা প্রায়ই যৌন মিলনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা নিয়ে কথা বলি তথাপি এখনও যৌনতা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি লালনকারী একটি সমাজ গঠনে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ এখনও অনেক লোকে বিশ্বাস করেন হস্তমৈথুন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আর নিরাপদ যৌনতা বলেও কিছু নেই। আর পর্ন দেখলে সব সময়ই আসক্তি তৈরি হবে। কিন্তু সত্যটি হলো অসংখ্য উপায়ে যৌনতা এবং হস্তমৈথুন আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে পারে।
কারোরই যেমন কখনও যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার জন্য মানসিক চাপ বোধ করা ঠিক নয়। তেমনি এটাও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, যৌনতায় লিপ্ত হয়ে অপরাধবোধে ভোগাও উচিত নয়। নিত্যনতুন যৌনতার উদঘাটন করা আপনার জন্য সম্পূর্ণই গ্রহণযোগ্য একটি বিষয়। কারণ এটি আনন্দময় এবং আপনিও তাই চান! যৌনতা, উত্তেজনা এবং চূড়ান্ত যৌন সুখানুভূতি কী করে আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে তার উপায়গুলো জেনে নিন : ১. যে নারীরা প্রায়ই যৌন মিলন করেন তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আর্কাইভ অফ সেক্সুয়াল বিহেভিওর এর এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা যতবেশি যৌন মিলন করেন ততই তারা কোনো শব্দ মুখস্থ করার ক্ষেত্রে ভালো পারফর্মেন্স করেন। গবেষকরা মনে করেন, যৌনতা নারীদের মস্তিষ্কের হিপ্পোক্যাম্পাস এর কোষ বৃদ্ধিতে উদ্দীপনা যোগায়। মস্তিষ্কের এই এলাকাটি স্মৃতি সংরক্ষণের কাজ করে। ২. যৌনতা রক্তচাপ ঠিক রাখার জন্য ভালো। ৫৭ থেকে ৮৫ বছর বয়সে যৌনতায় সক্রিয় নারীরা উচ্চরক্তচাপে ভোগেন না। জার্নাল অফ হেলথ অ্যান্ড সোশাল বিহেভিওর এ প্রকাশিত এক গবেষণায় এমনটাই বলা হয়েছে। পাশাপাশি একটি ট্রোজান এবং সেক্স ইনফরমেশন এবং এডুকেশন কাউন্সিল অফ কানাডার জরিপ মতে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যৌনতা আরো রোমাঞ্চকর হয়ে ওঠে। ৩. যৌনতা আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে… অপ্রত্যাশিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত যৌনতা কমবয়সী নারীদের জন্য ক্ষতিকর, গতানুগতিক এই ধারণাটি ঠিক নয়। বরং সোশাল সাইকোলজিক্যাল অ্যান্ড পার্সোনালিটি সায়েন্স এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব কলেজ শিক্ষার্থী এ ধরনের যৌন মিলন উপভোগ করেন তাদের আত্মবিশ্বাস বেশি। যদি তারা প্রায়ই তা উপভোগ করে, কিন্তু তারা যদি তা পছন্দ না করে তাহলে প্রায়ই যৌনতা উপভোগ করাটা উপকারী হবে না। এর মানে হলো আপনাকে আপনার আকাঙ্ক্ষাগুলোর ব্যাপারে সৎ হতে হবে।
৪. …হস্তমৈথুনও একইভাবে উপকারী। সাইকোলজি অফ ওমেন কোয়ার্টারলির আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, যে নারীরা প্রায়ই হস্তমৈথুন করেন তারা নিজেদের দেহ সম্পর্কে অনেক বেশি ইতিবাচক অনুভূতি লালন করেন।
৫. যৌনতা এবং হস্তমৈথুন আপনার সার্বিক শারীরিক সুস্থতার সহায়ক হতে পারে। অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ এর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ক্রীড়াবিদরা যত বেশি হস্তমৈথুন বা যৌন মিলন করেছে ততই তারা শক্তি, তৎপরতা এবং গতি প্রদর্শন করেছে। পাশাপাশি ফ্রন্টিয়ার্স সাইকোলজিতে প্রকাশিত একটি মেটা-বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কোনো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ঠিক আগে যৌন মিলন করলে হয় কোনো প্রভাব পড়ে না আর নয়ত শারীরিক সুস্থতা জোরদার হয়। যা বড় কোনো খেলার আগে যৌনতার প্রভাব সম্পর্কিত জনপ্রিয় চিন্তাগুলোর সম্পূর্ণ বিপরীত।
৬. সম্ভবত এটা কোনো বিস্ময়ের বিষয় নয় যে, যৌন আনন্দ আনন্দময় অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোনের নিঃসরণ ঘটায়। জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিনের গবেষণা মতে, চুড়ান্ত যৌন সুখানুভূতি ডোপামিন এবং অক্সিটোসিন এর মতো হরমোনের নিঃসরণ ঘটায়। কিন্তু এই উপকারিতাগুলোর অভিজ্ঞতা লাভের জন্য আপনার চূড়ান্ত যৌন সুখানুভূতি লাভেরও কোনো দরকার নেই। বরং শুধু যৌন উত্তেজনা সৃষ্টির ফলেই এই হরমোনগুলো নিঃসরিত হয়। একই রাসায়নিকগুলো মাংসপেশির খিঁচুনি লাঘবেও সহায়ক হতে পারে।
প্রথম যৌনমিলন কোন বয়সে হওয়া উচিত?
যুক্তরাজ্যের মানুষের যৌন আচরণ এবং জীবনধারা নিয়ে সাম্প্রতিক এক জরিপ অনুযায়ী তরুণ-তরুণীদের অনেকেই মনে করেন তাদের প্রথম যৌনমিলন ‘সঠিক সময়ে হয়নি’।
বৃটিশদের যৌনতা বিষয়ক সাম্প্রতিক এক জরিপে উঠে এসেছে যে, তরুণদের প্রধান আফসোসের বিষয় যথাযথ বয়সের অনেক আগেই প্রথম যৌনমিলন সম্পন্ন করা।
জরিপে অংশ নেওয়া কিশোর ও তরুণদের এক তৃতীয়াংশের বেশি নারী এবং এক চতুর্থাংশের বেশি পুরুষ মনে করেন যে তারা প্রথম যখন যৌন সঙ্গম করেন সেটি ‘সঠিক সময়’ ছিল না।
আইন অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে যৌনমিলনের সম্মতি প্রদানের জন্য কোনো ব্যক্তিকে অন্তত ১৬ বছর বয়সী হতে হয়।
যুক্তরাজ্যের মানুষের যৌন আচরণ এবং জীবনধারা নিয়ে সাম্প্রতিক এক জরিপের ফলাফল পর্যালোচনা করে ধারণা করা হচ্ছে যে ঐ বয়সে অনেকেই যৌনমিলনের জন্য প্রস্তুত থাকে না।
‘ন্যাটস্যাল সার্ভে’ নামে পরিচিত এই জরিপটি প্রতি দশকেই পরিচালনা করা হয়ে থাকে।
লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকরা ২০১০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে জরিপে অংশ নেওয়া ৩ হাজার তরুণ-তরুণীর দেয়া তথ্য ব্যবহার করেছেন এই জরিপে।http://www.kolikataherbalcare.com/
জরিপের ফলাফল
অংশগ্রহণকারীদের দেওয়া উত্তর থেকে জানা যায়, প্রায় ৪০% নারী এবং ২৬% পুরুষ মনে করেন যে তাদের প্রথম যৌনমিলন ‘সঠিক সময়ে হয় নি’।
এদের অধিকাংশই মনে করেন যে, কৌমার্য বা কুমারীত্ব পরিত্যাগ করার আগে তাদের আরো অপেক্ষা করা উচিত ছিল।
তবে স্বল্পসংখ্যক উত্তরদাতা প্রথম যৌন সঙ্গম আরো আগে সংঘটনের পক্ষ নেন।
অধিকাংশই ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই প্রথমবার যৌনমিলনের স্বাদ নিয়েছেন - যাদের প্রায় অর্ধেক নিজেদের ষোড়শ বর্ষের শেষদিকে যৌন সঙ্গম করেছেন।
এক তৃতীয়াংশের প্রথমবার ছিল তাদের বয়স ১৬ বছর হওয়ার আগেই।
ইচ্ছা ও প্রস্তুতিhttp://www.kolikataherbalcare.com/
জরিপে যৌনমিলনের প্রস্তুতির বিষয়টিরও ধারণা পাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
অর্থাৎ একজন ব্যক্তি সজ্ঞানে এবং স্বেচ্ছায় প্রথমবার যৌন সঙ্গম করার যৌক্তিক সিদ্ধান্তে সম্মত হতে সক্ষম কিনা - তা যাচাই করার চেষ্টা করা হয়েছে।
উদাহরণস্বরুপ, সম্মতি দেয়ার সময় কোনো ধরণের মাদকের প্রভাবে না থাকা বা সঙ্গী, বন্ধুবান্ধবদের চাপে পড়ে সম্মতি না দেয়ার মতো বিষয়ের দিকে নজর দেয়া হয়েছে।
জরিপে অংশ নেয়া নারীদের প্রায় অর্ধেক এবং পুরুষদের প্রায় ৪০% এই ক্ষেত্রে অকার্যকর হয়।
নারীদের প্রতি পাঁচজনে একজন এবং পুরুষদের পুরুষদের প্রতি ১০ জনে ৪ জনই মনে করেন প্রথম মিলনের সময় তাদের সঙ্গী সমান আগ্রহী ছিল না। অর্থাৎ তারা মনে করেন তাদের সঙ্গীরা অনেকটা চাপে পড়েই প্রথম মিলনে সম্মতি দিয়েছিলেন।
‘ন্যাটস্যাল সার্ভে’র প্রতিষ্ঠাতা কায়ে উইলিংস মনে করেন কোনো ব্যক্তি যৌনমিলনের জন্য প্রস্তুত কিনা তা বয়সের মানদণ্ডে যাচাই করা উচিত নয়।
“প্রত্যেক তরুণই আলাদা - কেউ ১৫ বছর বয়সেও যৌনমিলনের জন্য প্রস্তুত হয়, আবার অনেক ১৮ বছর বয়সীও প্রস্তুত না থাকতে পারেন”, বলেন মি. উইলিংস।http://www.kolikataherbalcare.com/
সহ-গবেষক মেলিসা পামার বলেন, “আমাদের পাওয়া তর্থ বিশ্লেষণ যাচাই করে ধারণা করা যায় যে, প্রথম যৌনমিলনের সম্মতি দেয়ার ক্ষেত্রে উঠতি বয়সী তরুণদের চেয়ে তরুণীরা অপেক্ষাকৃত বেশি চাপের মধ্যে থাকে।”
তিনি বলেন তরুণ-তরুণীরা যেন প্রথম যৌনমিলনের ক্ষেত্রে নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ইতিবাচক ও নিরাপদ যৌন সঙ্গমের নিশ্চয়তা পায়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে স্কুলগুলোর যৌনতা বিষয়ক পাঠ্যসূচি সাজানো প্রয়োজন।
কখন সঠিক সময়?
আপনি যদি মনে করেন যে আপনার যৌন সঙ্গমের সম্ভাবনা রয়েছে, তাহলে আগে নিজেকে এই প্রশ্নগুলো করুন।
আমি কি সঠিক কাজ করতে যাচ্ছি?
আমি কি আমার সঙ্গীকে ভালোবাসি?
আমার সঙ্গীও আমাকে সমান পরিমাণ ভালোবাসে?
যৌন সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে আমি কি সঙ্গীর সাথে সুরক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেছি? আলোচনা কি যথাযথ ছিল?
যৌন মিলনের ক্ষেত্রে হঠাত মত পরিবর্তন হলে যে কোনো সময় কি আমি ‘না’ বলতে পারবো? সেই সিদ্ধান্তে আমি ও আমার সঙ্গী দুজনেই কি সন্তুষ্ট থাকবো?http://www.kolikataherbalcare.com/
এই সব প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে হয়তো আপনি যৌনমিলনের জন্য প্রস্তুত। কিন্তু নিচের কোনো প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে আপনি প্রস্তুত নাও হতে পারেন:
আমি কি আমার সঙ্গী বা বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে কোনো ধরণের চাপ অনুভব করছি?
যৌনমিলনের পরে কী আমার মধ্যে কোনো ধরণের আক্ষেপ জন্ম নিতে পারে?
আমি কি আমার বন্ধুদের সাথে তাল মিলাতে যৌন সঙ্গম করার কথা চিন্তা করছি?
আমি কি আমার সঙ্গীর সাথে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে যৌনমিলনে আগ্রহী হচ্ছি?
যৌনমিলনে পাবেন ১০টি অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা।http://www.kolikataherbalcare.com/
যৌনমিলন আপনার মানসিক চাপ কমায়।
যৌনমিলন আপনার মানসিক চাপ কমানো থেকে শুরু করে হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত যৌনমিলন অনেক ধরণের সুফল বয়ে আনে৷ স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়েবএমডি এবং ম্যান’সে হেলথ জানিয়েছে এই তথ্য৷ চলুন জেনে নেই মিলনের দশটি উপকারিতা সম্পর্কে-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
যারা যৌনজীবনে সক্রিয়, তারা নাকি অসুস্থতাজনিত ছুটি কম নেন, এমনটাই মনে করেন যৌনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ইভোন কে. ফুলব্রাইট৷ তাঁর কথায়, নিয়মিত যৌনসঙ্গম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে৷ পেনসেলভেনিয়ার উইল্কস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরাও দেখান, যেসব শিক্ষার্থী সপ্তাহে এক বা দু’দিন যৌনমিলনে লিপ্ত হন, তাদের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা যারা এর চেয়ে কম ‘সেক্স’ করেন তাদের তুলনায় বেশি৷
নিয়মিত যৌনসঙ্গম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে৷
কামনা বাড়ায়
নিয়মিত যৌনজীবন যৌনতার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে৷ বিশেষ করে নারীদের যোনিপথ পিচ্ছিল রাখতে, সেখানে রক্তচলাচল বাড়াতে এবং নমনীয়তা ঠিক রাখতে নিয়মিত যৌন জীবনের বিকল্প নেই, এমনটাই মনে করেন শিকাগোর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লওরেন স্ট্রাইচার৷
নিয়মিত যৌনজীবন যৌনতার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে৷
নারীর মূত্রাশয় নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
নারীর মূত্রাশয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে ‘পেলভিক ফ্লোর’ শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন৷ আর ভালো যৌনজীবন নারীর মূত্রাশয়ের মাংসপেশীকে সক্রিয় রাখে৷ বিশেষ করে অরগাজমের সময় ‘পেলভিক ফ্লোরের’ মাংসপেশী সংকুচিত হয়, যা একটি ভালো ব্যায়ামও বটে৷ জেনে রাখা ভালো, প্রায় ৩০ শতাংশ নারীর কোনো না কোনো সময় মূত্রাশয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে৷
ভালো যৌনজীবন নারীর মূত্রাশয়ের মাংসপেশীকে সক্রিয় রাখেhttp://www.kolikataherbalcare.com/
রক্তচাপ কমায়
নিয়মিত যৌনজীবনের সঙ্গে রক্তচাপ কম থাকার একটি সম্পর্ক রয়েছে, মনে করেন গবেষক জোসেফ জে. পিনসন৷ তিনি জানান, গবেষণা বলছে যৌনমিলন (হস্তমৈথুন নয়) ‘সিস্টোলিক’ রক্তচাপ কমায়৷
নিয়মিত যৌনজীবনের সঙ্গে রক্তচাপ কম থাকার একটি সম্পর্ক রয়েছে।
ব্যায়ামের বিকল্প
যৌনমিলন একটা ভালো ব্যায়াম, বলেন পিনসন৷ কেননা এতে প্রতি মিনিটে পাঁচ ক্যালোরি খরচ হয়, যা টিভি দেখার চেয়ে চার ক্যালোরি বেশি৷ তিনি জানান, যৌনমিলনে দু ধরনের সুবিধা মেলে- এটি আপনার হৃদ কম্পনে গতি আনে এবং একইসঙ্গে অনেকগুলো মাংসপেশীকে সক্রিয় করে৷
যৌনমিলন একটা ভালো ব্যায়াম।
হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে
সুস্থ যৌনজীবন আপনার হৃদপিণ্ডের জন্যও ভালো৷ হার্ট রেট ভালো রাখার পাশাপাশি এটি আপনার ‘এস্ট্রোজেন’ এবং ‘টেস্টোস্টেরনের’ মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ গবেষণা বলছে, যারা সপ্তাহে অন্তত দু দিন যৌনমিলনে লিপ্ত হন, তাদের হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর শঙ্কা, যারা খুব কম ‘সেক্স’ করেন তাদের চেয়ে অর্ধেক কম৷
সুস্থ যৌনজীবন আপনার হৃদপিণ্ডের জন্যও ভালো৷http://www.kolikataherbalcare.com/
পেইন কিলার হিসেবে কাজ করে
ব্যথা কমাতে অ্যাসপিরিনের চেয়ে অরগাজম বেশি কার্যকর হতে পারে৷ নিউ জার্সি স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বেরি আর. কমিসারুক বলেন, অরগাজম ব্যথা বন্ধ করতে পারে, কেননা এতে যে হরমোন নিঃসৃত হয়, তা শরীরের ব্যথা প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়৷
ব্যথা কমাতে অ্যাসপিরিনের চেয়ে অরগাজম বেশি কার্যকর হতে পারে৷
প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
যেসব পুরুষের মাসে অন্তত ২১ বার ইজাকুলেট বা মিলনে বীর্যপাত ঘটে, তাদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় কম। তবে এই হিসেবে শুধু যৌনমিলন নয়, হস্তমৈথুনও অন্তর্ভুক্ত৷ তবে শুধু ‘সেক্স’ করলেই ক্যানসার মুক্ত থাকা যাবে কিনা, তা অবশ্য পুরোপুরি নিশ্চিত নয়৷ প্রোস্টেট ক্যানসারের পেছনে আরো অনেক কারণ থাকে৷
যেসব পুরুষের মাসে অন্তত ২১ বার বমিলনে বীর্যপাত ঘটে তাদের প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কম।
ঘুমhttp://www.kolikataherbalcare.com/
যৌনমিলনের পর আপনি দ্রুত ঘুমাতে পারেন৷ কেননা অরগাজমের সময় যে হরমোন নিঃসৃত হয়, তা দেহকে শিথিল করে এবং ঘুম ঘুম ভাব নিয়ে আসে৷
যৌনমিলনের পর আপনি দ্রুত ঘুমাতে পারেন৷
মানসিক চাপ কমায়
আপনার সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে থাকলে আপনার মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমতে পারে৷ গবেষকরা মনে করেন, সুস্থ জীবনের জন্য ‘সেক্স’ এবং ঘনিষ্ঠতা অত্যন্ত জরুরি৷
আমাদের সেবা সমূহ :-
—————————
গবেষণালব্ধ আধুনিক হারবাল পদ্ধতিতে যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।
* হাঁপানী/এজমা/শ্বাসকষ্ট/পুরাতন কাঁশি
* যৌন রোগ/ অক্ষমতা/স্থায়ীত্বহীনতা
* ধাতু দূর্বলতা/ধাতু তরল/অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ
* প্রস্রাবের আগে ও পরে ধাতুক্ষয়
* গনোরিয়া/প্রস্রাবের রাস্তায় পুজ পড়া
* সিফিলিস/প্রসাবে জ্বালা যন্ত্রনা
* গ্যাষ্ট্রিক/বুক জ্বলা/কোষ্টকাঠিন্য
* জন্ডিস অরুচি/বদহজম
* ব্রণ/চুলকানী/চর্মরোগ পাইলস্ অর্শ্ব
* নতুন ও পুরাতন আমাশয়
* ডায়াবেটিস/ঘন ঘন প্রস্রাব
* অনিয়মিত মাসিক/সাদাস্রাব (লিকুরিয়া) স্তনের যে কোন সমস্যা
* হেপটাইটিস ভি-ভাইরাস VDRL-Reactive,
* HBS Ag (+ve) ১০০ % গ্যারান্টিসহ সু-চিকিৎসা দেওয়া হয়।
=> শ্বাস-কষ্ট হাঁপানির লক্ষন ও স্থায়ী চিকিৎসা: (১০০% বিফলে ফেরত যোগ্য।)
কলিকাতা হারবাল
হাকিম ডা: মো: মাহাবুবুর রহমান!
(রেজিষ্টার্ড হারবাল স্পেশালিস্ট
যৌন. চর্ম .সাস্থ্যহীনতা.মেদভুড়ি. হাঁপানি,বাত বেথা. হেপাটাইটিস (বি -ভাইরাস). অশ্ব গেজ. ও মহিলা রোগে ( 17 বৎসরের অভিঙ্গতা)
বি:দ্র: আপনার কষ্টার্জিত অর্থ বিনষ্ট। না হওয়ার আগেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। ভালভাবে ডা: চেম্বার, ডা: এর শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই বাচাই করে চিকিৎসা নিবেন। ফেইসবুকে বা অসত্য প্রচারনা থেকে এড়িয়ে চলুন।
সরাসরি যোগাযোগ-এর ঠিকানা
মোহাম্মদপুর বি.আর.টি.সি বাসস্ট্যান্ড আল্লাহ্ করিম মসজিদ মার্কেট ২য় তলা মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭
হট লাইন-01763663333
ডাঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান
ইমু নাম্বার 01971198888 বাংলাদেশের
http://www.kolikataherbalcare.com/

Image may contain: 1 person, smiling, closeup and text

Image may contain: 2 people, people smiling, closeup

Image may contain: 1 person, smiling, closeup

Image may contain: 1 person, closeup and text





সাম্প্রতিক আপডেটস

Back To Top